বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০:১৬ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
Welcome To Our Website...
শিরোনাম :
বিদ্যুতের কর্মচারীর বিরুদ্ধে মাদক সেবনের অভিযোগ; বেরিয়ে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য মাগুরায় আদালতের আদেশ অমান্য করে স্থাপনা ভেঙে দেওয়াল নির্মাণের অভিযোগ শ্রীপুরে এতিমখানা জামে মসজিদের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন শ্রীপুরে আদালতের আদেশ অমান্য করে ঘর নির্মাণের অভিযোগ শ্রীপুরে দলীয় ব্যানারে সরকারি খাল দখল চট্টগ্রামে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ বিক্রি করে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা মাগুরায় ন্যাশনাল পিপলস পার্টি’র আহ্বায়ক কমিটি গঠন লক্ষ্মীপুরে বিলুপ্তির পথে ‘ভেসাল জাল’ সাংবাদিক ফরিদ ও সাংবাদিক মনজুর মা আর নেই, সর্বস্তরে শোকের ছায়া বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাংচুরকারীদের রেহাই নেই: কাউন্সিলর জসিমের হুঁশিয়ারি

কাঁচা বাজারে এ সপ্তাহে আগুন লাগিয়েছে বেগুন

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২৮ মে, ২০২২
  • ৩৯১ বার পঠিত

রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে অনেকটাই অপরিবর্তিত রয়েছে সবজি দাম। তবে অন্যান্য সবজির মধ্যে আজ বেগুনের দাম সবচেয়ে বেশি। বাজারে এক কেজি বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়। সবচেয়ে কম দামে ৪০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে প্রতি কেজি ঢেঁড়স।

শুক্রবার (২৭ মে) সকালে রাজধানীর রায়ের বাজার এবং সাদেক খান কৃষি মার্কেট ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে সবজির সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে। আগের সপ্তাহের মতো এ সপ্তাহেও সবজির বাজার ৪০-৮০ টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ। দাম একই থেকে শুধু সবজির পরিবর্তন হয়েছে। এদিকে, বরাবরের মতোই সবজি দাম নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে বাজারে আসা ক্রেতারা।

বাজার ঘুরে দেখে গেছে, প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ১২০ টাকা, বেগুন ৭০-৮০ টাকা, ধনিয়া পাতা ১২০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, কাঁকরোল ৮০ টাকা, টমেটো ৭০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, শসা ৬০ টাকা, কচুর মুখি ৬০ টাকা, কচুর লতি ৫০ টাকা, মূলা ৫০ টাকা, ধুন্দল ৫০ টাকা, ঝিঙ্গা ৫০ টাকা, পেঁপে ৫০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা এবং বগুড়ার লাল আলু ৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

অন্যদিকে লাউ ৫০ টাকা (আকার ভেদে), ফুলকপি ও বাঁধাকপি ৪০ টাকা ও চাল কুমড়া ৪০ টাকা পিস হিসেবে এবং মিষ্টি কুমড়ার ফালি ৩০ টাকা, কাঁচা কলা ৪০ টাকা ও লেবু ২০ টাকা হালি হিসেবে বিক্রি হচ্ছে।

তবে পাইকারি বাজার সাদেক খান কৃষি মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে কিছুটা ভিন্ন চিত্র। সেখানে সব পণ্যের দামই খুচরা বাজারের চেয়ে ২০-৩০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে।

খুচরা বাজারের ক্রেতা জাহিদ আহসান বলেন, বাজারে আসলেই মেজাজ খিটখিটে হয় যায়। কাউকেই তো কিছু বলার নেই। সাপ্তাহিক বাজারে সবজির জন্যই প্রায় এক হাজার টাকা বরাদ্দ রাখতে হয়। মাসে যদি নিজের দেশে চাষ হওয়া সবজির জন্য ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকা বরাদ্দ রাখতে হয়, তাহলে আর কি বলব!

রায়ের বাজারের সবজি বিক্রেতা হারুণ অর রশিদ বলেন, গত দুই সপ্তাহ ধরে পণ্য সরবরাহ ঠিক আছে। পণ্য বাজার আসতে কোনো অসুবিধা হচ্ছে না। আমরা যদি কম দামে কিনতে পারি, তাহলে ক্রেতাদেরও কম দামে দিতে পারি। ক্রেতারা এটা না বুঝে সব ক্ষোভ আমাদের ওপরই ঝাড়েন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Deshjog TV