মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৩৪ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
Welcome To Our Website...
শিরোনাম :
পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাবেক ছাত্র নেতা মিজানুর রহমান মাগুরাবাসিকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কাজী রফিকুল ইসলাম মাগুরাবাসিকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মাগুরা জেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক আলী আহম্মদ পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মাগুরা জেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক সাকিব পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শরিয়ত উল্লাহ বঙ্গবন্ধু ল’টেম্পল কলেজের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল প্রাথমিক শিক্ষকদের অনলাইন বদলি আবেদন শুরু শনিবার চট্টগ্রামে ১০ জুয়াড়ি গ্রেফতার চট্টগ্রামে চোরাই সিএনজিসহ গ্রেপ্তার ২ চট্টগ্রামে চোলাই মদসহ গ্রেপ্তার ৪

পেয়ারা চাষে লাভবান শ্রীপুরের কৃষক কনা

শ্রীপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ১৭৩ বার পঠিত

পেয়ারা চাষ করে চমক দেখালেন মাগুরা শ্রীপুরের কৃষক রাশেদুল আলম কনা। তিনি মাগুরা জেলার শ্রীপুর উপজেলার বারইপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। ১৫ বিঘা জমিতে সুস্বাদু পেয়ারার চাষ করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন তিনি। প্রতিদিন অনেকেই আসছে তার এই বাগান দেখতে। তার এই সফলতা দেখে এখন অনেকেই পেয়ারা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন। তার কাছ থেকে অনেকেই চাষ বিষয়ক বিভিন্ন পরামর্শ নিচ্ছেন।

পেয়ারা চাষি রাশেদুল ইসলাম কনা বলেন, ২০১৯ সালে ১৫ বিঘা জমিতে ‘থাই পেয়ারা-৫ ও থাই পেয়ারা-৮’ জাতের ৫ হাজার পেয়ারার চারা রোপণ করি। কোটচাঁদপুরসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে উন্নতমানের এই পেয়ারার চারা সংগ্রহ করা হয়। ২০২০ সাল থেকে গাছে ফল ধরা শুরু হয়। এখন প্রতিদিন এ বাগান থেকে ২০ থেকে ২৫ মন পেয়ারা তোলা যায়। বছরে ১৫ লাখ টাকা ব্যয় হলেও প্রতিবছর ৪০ লাখ টাকা আয় হচ্ছে। এছাড়া একই জমির চারপাশে দেশী কাগজি লেবুসহ আরো ৫ বিঘা জমিতে মসুর, লাউ, মিষ্টি কুমড়া, বিভিন্ন প্রকার শাক-সবজির বিশাল এক সমন্বিত চাষ।

পেয়ারার চাষ নিয়ে তিনি জানান, বেলে-দোঁয়াশ মাটিতে পেয়ারার ভালো ফলন পাওয়া যায়। তাছাড়া পেয়ারা চাষের জন্য মূলত গাছের পরিচর্যার দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। কাটিং, পেয়ারা ব্যাগিং করলে ভালো হয়। আর আমি এ পদ্ধতিতেই চাষ করছি। তবে উপজেলা কৃষি উপ-সহকারী বাগান দেখে গেছেন এবং বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছেন।

পেয়ারা বাগান পরিচর্যাকারী শফিকুল আলম দানা বলেন, প্রতিদিন ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে পাইকারি ব্যবসায়ীরা বাগান থেকেই পেয়ারা নিয়ে যাচ্ছে। এখানে অনেকের কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে।

শ্রীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সালমা জাহান নিপা জানান, বৃহত্তর কুষ্টিয়া ও যশোর অঞ্চল কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে দেশজ ফল উৎপাদন বাড়াতে কাজ করে যাচ্ছি। রাশেদুল ইসলাম কনা উপজেলার সফল ফল চাষিদের মধ্যে অন্যতম। তার দেখা দেখি অনেকেই পেয়ারা চাষ করেছেন। বিগত পাঁচ বছরে শ্রীপুর উপজেলায় ফল উৎপাদন প্রায় ১০ গুণ বেড়েছে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs