শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৬:৩৩ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
Welcome To Our Website...
শিরোনাম :
শ্রীপুরে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাবেক ছাত্র নেতা মিজানুর রহমান মাগুরাবাসিকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কাজী রফিকুল ইসলাম মাগুরাবাসিকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মাগুরা জেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক আলী আহম্মদ পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মাগুরা জেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক সাকিব পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শরিয়ত উল্লাহ বঙ্গবন্ধু ল’টেম্পল কলেজের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল প্রাথমিক শিক্ষকদের অনলাইন বদলি আবেদন শুরু শনিবার চট্টগ্রামে ১০ জুয়াড়ি গ্রেফতার চট্টগ্রামে চোরাই সিএনজিসহ গ্রেপ্তার ২

নির্বাচনে হেরে টাকা ফেরত নিতে গিয়ে নারী সদস্য প্রার্থী লাঞ্ছিত

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২২
  • ৩৭৬ বার পঠিত

পটুয়াখালী জেলা পরিষদ নির্বাচনে ২ নং সংরক্ষিত আসনের (বাউফল ও দশমিনা) সদস্য প্রার্থী মোসা. রুবিনা আক্তার নির্বাচনে হেরে ইউপি সদস্যদের কাছে টাকা ফেরত নিতে গিয়ে লাঞ্ছিত হয়েছেন বলে জানা গেছে। সোমবার (১৭ অক্টোবর) রাত ১০টার দিকে বাউফল উপজেলার বকুলতলা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। 

জানা গেছে, পটুয়াখালী জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে চলে। এর মধ্যে বাউফল ও দশমিনা উপজেলার সংরক্ষিত নারী আসনে চারজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। কামরুন নাহার দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে ১৪৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী পশরী রানী হরিণ প্রতীক নিয়ে ১২০ ভোট পান। এদিকে মোসা. রুবিনা আক্তার ফুটবল প্রতীক নিয়ে ৩৬ ভোট পান এবং আরেক প্রার্থী ফাতেমা আলম শূন্য ভোট পেয়েছেন।

রুবিনা আক্তার বলেন, আমি আমার সামর্থ্য অনুযায়ী ভোটারদের ২ হাজার করে টাকা দিয়েছি। তারা টাকা নেওয়ার সময় আমাকে আশ্বাস দিয়েছিল যে আপা আপনি মন খারাপ করিয়েন না, আমরা আপনাকেই ভোটটা দেবো, আপনি যেহেতু আমাদের নাস্তা খাওয়ার জন্য টাকা দিয়েছেন‌, এতেই আমরা‌ খুশি। টাকা দেওয়ার পরও তারা আমাকে একটা ভোটও দেয়নি। অন্যান্য মেম্বার আমার টাকা ফেরত দিয়ে দিয়েছে, কিন্তু এই মেম্বার টাকা দিতে চায়নি। পরে টাকা ফেরত দিয়েছে কিন্তু আমার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেছে। আমাকে লাঞ্ছিত করেছে।

জেলা পরিষদ নির্বাচনে ১ হাজার ৮৩ ভোটের মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ৫৮৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আওয়ামী লীগ মনোনীত আনারস প্রতীকের খলিলুর রহমান মোহন পেয়েছেন ৪৭১ ভোট। এছাড়া সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১১ জন এবং সাধারণ আসনে ২৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।

দশমিনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মহিউদ্দিন আল হেলাল বলেন, বিষয়টি আমিও দেখেছি। নির্বাচনে টাকার লেনদেন করা অবৈধ। তারা দুজনই অপরাধ করেছে। যদি কেউ লিখিতভাবে অভিযোগ জানায় তাহলে আমরা অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs