শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:০১ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
Welcome To Our Website...
শিরোনাম :
পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাবেক ছাত্র নেতা মিজানুর রহমান মাগুরাবাসিকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কাজী রফিকুল ইসলাম মাগুরাবাসিকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মাগুরা জেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক আলী আহম্মদ পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মাগুরা জেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক সাকিব পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শরিয়ত উল্লাহ বঙ্গবন্ধু ল’টেম্পল কলেজের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল প্রাথমিক শিক্ষকদের অনলাইন বদলি আবেদন শুরু শনিবার চট্টগ্রামে ১০ জুয়াড়ি গ্রেফতার চট্টগ্রামে চোরাই সিএনজিসহ গ্রেপ্তার ২ চট্টগ্রামে চোলাই মদসহ গ্রেপ্তার ৪

ডিমের হাফ সেঞ্চুরি

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২২
  • ৩৯৩ বার পঠিত

নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজারে অস্থিরত বেড়েই চলছে। প্রতিদিনই পণ্যে দামে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সাধারণের প্রোটিনের উৎস ডিমও ধীরে ধীরে অনেক দামি পণ্যে পরিণত হয়ে যাচ্ছে। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিমের হালি দামে হাফ সেঞ্চুরি পার করেছে। হালি প্রতি মুরগির ডিম (লাল) বিক্রি হচ্ছে ৫০-৫২ টাকায়। আর ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৫৫ টাকায়।

এক সপ্তাহ আগেও ডজন প্রতি ডিম ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তা এখন ডজনে ২০-২৫ টাকা বেড়েছে। একটি ডিমের দাম পড়ছে প্রায় ১৩ টাকা।

পাইকারি বাজারে একই ডিম বিক্রি হচ্ছে ১১ থেকে ১২ টাকায়। প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৪৪ থেকে ১৪৫ টাকায়।

অন্যদিকে হাঁসের ডিম হালি বিক্রি হচ্ছে প্রতি ডজন ১৮০ থেকে ১৯০ টাকায়। অর্থ্যাৎ প্রতি ডিমে ক্রেতাকে খরচ করতে হচ্ছে ১৫ থেকে ১৬ টাকা। শনিবার (১৩ আগস্ট) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে ডিমের দামের এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধিতে পরিবহন খরচ বৃদ্ধি ও ডিমের উৎপাদন কমে যাওয়াকে দায়ী করছেন বিক্রেতারা। জানতে চাইলে

কারওয়ান বাজারের ডিম বিক্রেতা রফিক বলেন, ডিমের দাম বৃদ্ধির প্রধান কারণ উৎপাদন কমে গেছে।

দাম বাড়ায় ডিম বিক্রি কমেছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, দাম বাড়লে বিক্রি কিছুটা কমে। তবে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য হওয়ার কারণে তেমন কমে নাই্। দাম বৃদ্ধির কারণে এখন মানুষ একটু কম দামে পাওয়ার আশায় বাজারে এসে ডিম কিনছে। এলাকার দোকানে একটু বেশি দামে কিনতে হয়। এছাড়া অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী দোকানে ডিম রাখছে না অতিরিক্ত দামের কারণে।

তথ্য মতে, রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় প্রায় ৫০ ভাগ ডিম-মুরগির জোগান দেন গাজীপুর জেলার খামারিরা। এক সময় গাজীপুর জেলায় ডিম উৎপাদনকারী বা লেয়ার মুরগির খামার ছিল ৪ হাজার ১০৬টি ও ব্রয়লার মুরগির খামার ছিল ২ হাজার ৫৬৫টি। কিন্তু করোনাকাল ও ক্রমাগত লোকসানের কারণে অনেক খামার বন্ধ হয়ে গেছে। করোনা মহামারি ও পরে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে সবচেয়ে বেশি খামার বন্ধ হয়ে গেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs