সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:২১ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
Welcome To Our Website...
শিরোনাম :
পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাবেক ছাত্র নেতা মিজানুর রহমান মাগুরাবাসিকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কাজী রফিকুল ইসলাম মাগুরাবাসিকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মাগুরা জেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক আলী আহম্মদ পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মাগুরা জেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক সাকিব পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শরিয়ত উল্লাহ বঙ্গবন্ধু ল’টেম্পল কলেজের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল প্রাথমিক শিক্ষকদের অনলাইন বদলি আবেদন শুরু শনিবার চট্টগ্রামে ১০ জুয়াড়ি গ্রেফতার চট্টগ্রামে চোরাই সিএনজিসহ গ্রেপ্তার ২ চট্টগ্রামে চোলাই মদসহ গ্রেপ্তার ৪

৩ মাসে প্রতিবেদন না দিলে দুদকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা : হাইকোর্ট

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২২
  • ২২১ বার পঠিত

বেসিক ব্যাংক ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনায় দায়ের হওয়া ৫৬ মামলার তদন্ত শেষে করে তিন মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে না পারলে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে সতর্ক করেছেন হাইকোর্ট।

একইসঙ্গে বেসিক ব্যাংকের ঋণ কেলেঙ্কারির ১২ মামলার আসামি মোহাম্মদ আলীর জামিন প্রশ্নে জারি করা রুল খারিজ করেন আদালত।

মঙ্গলবার (২৯ নভেম্বর) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে আসামিরপক্ষে আইনজীবী এস এম আবুল হোসেন, দুদকের পক্ষে খুরশীদ আলম খান এবং রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক শুনানি করেন।

আদালত সূত্রে জানা যায়, বেসিক ব্যাংকের শান্তিনগর শাখায় ম্যানেজারের দায়িত্বে ছিলেন মোহাম্মদ আলী। তার সময় ব্যাংকের এই শাখা থেকে ৩৬২ কোটি ৭০ লাখ ৮১ হাজার টাকা আত্মসাতের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় তাকে আসামি করে মামলা করে দুদক।

মোহাম্মদ আলী তিন মামলায় জামিন চেয়ে আবেদন করেন। গত ৮ নভেম্বর তার জামিন শুনানিতে বেসিক ব্যাংক কেলেঙ্কারির ৫৬ মামলার হালনাগাদ তথ্য চেয়েছিলেন হাইকোর্ট। সে অনুসারে প্রতিবেদন দাখিল করে দুদক।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৫ সালের ২১, ২২ ও ২৩ সেপ্টেম্বর বেসিক ব্যাংকে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার আর্থিক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ ৫৬টি মামলা করে দুদক। দীর্ঘদিন ধরে মামলাগুলোর তদন্ত চলছে। আত্মসাতকৃত অর্থ সম্পূর্ণ নগদ উত্তোলন করে টাকার অবস্থান গোপন করায় তদন্তে এত দীর্ঘ সময় লাগছে বলে মনে করছে দুদক।

সংস্থাটি জানায়, মামলায় গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষীদের শনাক্তকরণ ও তাদের জবানবন্দী গ্রহণ (১৬১ ধারায়) কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। সব সাক্ষীর কাছ থেকে আশানুরূপ সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না।

তবে ৫৬ মামলায় আত্মসাৎকৃত অর্থের মধ্যে ১১৫ দশমিক ৭৮ কোটি টাকা উদ্ধার বা ব্যাংকে জমা করা হয়েছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By Bangla Webs